যোধপুরে চাষের জমিতে উদ্ধার হল একই পরিবারের ১১ জনের দেহ। দেহের পাশেই মিলেছে কীটনাশকের খালি কৌট। এর থেকেই প্রাথমিক ভাবে অনুমান করা হচ্ছে কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছে তাঁরা। সকলেই পাকিস্তানি হিন্দু শরণার্থী বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনার রহস্য দানা বাঁধতে শুরু করেছে।
রোমহর্ষক কাণ্ড ঘটেছে রাজস্থানের যোধপুরে। একই পরিবারের ১১ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে চাষের জমিতে। আশঙ্কা জনক অবস্থায় ১ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার বয়ানেই মিলেছে ঘটনার সামান্য ইঙ্গিত। পুলিসের অনুমান কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছে তারা। যদিও তার সপক্ষে কোনও প্রমাণ মেলেনি এখনও।
যোধপুরে চাষের জমিতে উদ্ধার হল একই পরিবারের ১১ জনের দেহ। দেহের পাশেই মিলেছে কীটনাশকের খালি কৌট। এর থেকেই প্রাথমিক ভাবে অনুমান করা হচ্ছে কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছে তাঁরা। সকলেই পাকিস্তানি হিন্দু শরণার্থী বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনার রহস্য দানা বাঁধতে শুরু করেছে।
পরিবারের একজন আশঙ্কা জনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। যোধপুরের লোডটা গ্রামে থাকত গোটা পরিবার। পরিবারের ৩৮ বছরের এক মহিলার দেহের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে সুইসাইড নোট। পুলিসের অনুমান বিষ ইঞ্জেকশন দিয়ে হত্যা করা হয়েছে গোটা পরিবারকে। প্রথমে খাবারের সঙ্গে কীটনাশক মিশিয়ে খাওয়ানো হয়েছিল। তারপরে বিষ ইঞ্জেকশ দেওয়া হয় গোটা পরিবারকে। মৃতদের তালিকায় রয়েছে তিন মহিলা, দুই পুরুষ এবং ৫ শিশু।
যোধপুরে চাষের জমিতে উদ্ধার হল একই পরিবারের ১১ জনের দেহ। দেহের পাশেই মিলেছে কীটনাশকের খালি কৌট। এর থেকেই প্রাথমিক ভাবে অনুমান করা হচ্ছে কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছে তাঁরা। সকলেই পাকিস্তানি হিন্দু শরণার্থী বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনার রহস্য দানা বাঁধতে শুরু করেছে।
Post a Comment